সুন্দর পৃথিবী গড়ার লক্ষে “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি”
সুন্দর পৃথিবী গড়ার লক্ষে “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি”
আশা করে গাছ লাগানো শুরু করলাম। তবে কেন তালগাছ? প্রশ্ন অনেকে করে।(তালগাছ কেন ফসলের ক্ষতি করেনা। তালের বোটা অত্যাধিক মজবুত এটা সহজে ঝরে পড়ে না, এর শিকড়,বাডাল পালা সব সময় উপরে এবং নিচের দিকে যায়। যা পাশে কোন ফসলের ক্ষতি হয় না।) ১৫-১৬ বছর আগে গাছ লাগানো শুরু করি, তখন এত আশা ছিল না। তখন বুঝতাম তালগাছ লাগিয়ে বড় হয়ে গাছ কাটব আর রস দিয়ে গুড় বানিয়ে বাজারে বিক্রয় করব। অনেক গাছ লাগালাম প্রায় ৫০ টি গাছ। কিন্তু কেন যেন ভাবলাম যখন এই গাছ বড় হবে অন্যরা আফসোস করবে। তখন অন্যেরে জমিতেও তালগাছ লাগালাম। এক সময় সব আশা আস্তে আস্তে বিলিন হয়ে গেল। ১৫ বছর পর একদিন আফসোস হলো যদি সেদিন আরও ১০০০ এক হাজার গাছ লাগাতাম তবে আজ দেখতে কেমন হতো? কত ফল তাতে ধরত? কত মানুষের উপকার হত এই গাছ থেকে? আবারও স্বপ্ন মনের মাঝে নাড়া দিতে লাগল। শুরু করলাম গাছ লাগানো। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ আমর কিছু বন্ধু নিয়ে ১০ কিঃ মিঃ রাস্তায় তালের চারা রোপন করলাম। আমাদের কার্যক্রম দেখে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুশি হয়ে ৫০ টি বাসা বাড়িতে ১৫০ পিছ ফলজ বৃক্ষ আমার মাধ্যমে বিতরণ করে , উৎসাহ আরও বেড়ে গেল ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ আমরা আবারও ১০ কিঃ মিঃ মোট ২০ কিঃ মিঃ রাস্তা তালগাছ সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে রোপন করেছি, যেহেতু স্বপ্নের পাশাপাশি “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি” তৈরীর চেষ্টাই আছি তাই আগামি বছর আমরা ১০০ কিঃ মিঃ রাস্তা বৃক্ষ রোপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। যাহাতে একটা বিশাল অংকের আীর্থক, সময়, শ্রম প্রয়োজন তাই সকল বৃক্ষ প্রেমী ও সমাজ সেবক ভাই/বোন আমাদেও সাথে অংশ নিয়ে “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি” তৈরীতে সহযোগিতা করতে পারেন। একটি গাছ হতে পারে আপনার জীবনের রক্ষা কবচ। এই গাছ আপনার আমার সুন্দর পৃথিবীর একটি বড় ভুমিকা পালন করে। তাই সকলে এই গাছকে বাঁচিয়ে রাখার সাথে সাথে শৈলপিক কারিগর, প্রাকৃতিক সৈন্দয্য কবি রজনি কান্ত এর স্মৃতি বহন কারী পাখি ‘বাবুই’ তাকে সুন্দর ভাবে বাচার অধিকার দিয়ে আমাদের মানব জীবন স্বার্থক করি। সার্বিক যোগাযোগ-০১৮১৮ ৬৫ ৫০ ৯০
আশা করে গাছ লাগানো শুরু করলাম। তবে কেন তালগাছ? প্রশ্ন অনেকে করে।(তালগাছ কেন ফসলের ক্ষতি করেনা। তালের বোটা অত্যাধিক মজবুত এটা সহজে ঝরে পড়ে না, এর শিকড়,বাডাল পালা সব সময় উপরে এবং নিচের দিকে যায়। যা পাশে কোন ফসলের ক্ষতি হয় না।) ১৫-১৬ বছর আগে গাছ লাগানো শুরু করি, তখন এত আশা ছিল না। তখন বুঝতাম তালগাছ লাগিয়ে বড় হয়ে গাছ কাটব আর রস দিয়ে গুড় বানিয়ে বাজারে বিক্রয় করব। অনেক গাছ লাগালাম প্রায় ৫০ টি গাছ। কিন্তু কেন যেন ভাবলাম যখন এই গাছ বড় হবে অন্যরা আফসোস করবে। তখন অন্যেরে জমিতেও তালগাছ লাগালাম। এক সময় সব আশা আস্তে আস্তে বিলিন হয়ে গেল। ১৫ বছর পর একদিন আফসোস হলো যদি সেদিন আরও ১০০০ এক হাজার গাছ লাগাতাম তবে আজ দেখতে কেমন হতো? কত ফল তাতে ধরত? কত মানুষের উপকার হত এই গাছ থেকে? আবারও স্বপ্ন মনের মাঝে নাড়া দিতে লাগল। শুরু করলাম গাছ লাগানো। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ আমর কিছু বন্ধু নিয়ে ১০ কিঃ মিঃ রাস্তায় তালের চারা রোপন করলাম। আমাদের কার্যক্রম দেখে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খুশি হয়ে ৫০ টি বাসা বাড়িতে ১৫০ পিছ ফলজ বৃক্ষ আমার মাধ্যমে বিতরণ করে , উৎসাহ আরও বেড়ে গেল ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ আমরা আবারও ১০ কিঃ মিঃ মোট ২০ কিঃ মিঃ রাস্তা তালগাছ সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে, নিজ খরচে রোপন করেছি, যেহেতু স্বপ্নের পাশাপাশি “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি” তৈরীর চেষ্টাই আছি তাই আগামি বছর আমরা ১০০ কিঃ মিঃ রাস্তা বৃক্ষ রোপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। যাহাতে একটা বিশাল অংকের আীর্থক, সময়, শ্রম প্রয়োজন তাই সকল বৃক্ষ প্রেমী ও সমাজ সেবক ভাই/বোন আমাদেও সাথে অংশ নিয়ে “পৃথিবীর দির্ঘতম তালের সারি” তৈরীতে সহযোগিতা করতে পারেন। একটি গাছ হতে পারে আপনার জীবনের রক্ষা কবচ। এই গাছ আপনার আমার সুন্দর পৃথিবীর একটি বড় ভুমিকা পালন করে। তাই সকলে এই গাছকে বাঁচিয়ে রাখার সাথে সাথে শৈলপিক কারিগর, প্রাকৃতিক সৈন্দয্য কবি রজনি কান্ত এর স্মৃতি বহন কারী পাখি ‘বাবুই’ তাকে সুন্দর ভাবে বাচার অধিকার দিয়ে আমাদের মানব জীবন স্বার্থক করি। সার্বিক যোগাযোগ-০১৮১৮ ৬৫ ৫০ ৯০
No comments