শিব খেরা-তুমিও জিতবে ১
বিজয়ী বনাম বিজেতা
বিজয়ীরা সব সময় প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন, বিজিতরা প্রশ্নের সমস্যা নিয়ে ব্যস্ত ।
বিজয়ীদের একটি কার্যক্রম থাকে, বিজিতদের থাকে সর্ববিষয়েই অজুহাত।
বিজয়ীরা বলেন, “তোমার হয়ে কাজটা করে দিচ্ছি”, বিজিতরা বলেন ‘এটা আমার কাজ নয়’।
বিজয়ীরা প্রতি সমস্যার একটা সমাধান দেখতে পান, বিজিতরা প্রতি সমাধানে একটি সমস্যা দেখেন।
বিজয়ীরা বলেন, “কাজটি কঠিন, কিন্তু করা সম্ভাব”, বিজিতরা বলেন, “কাজটি করা গেলেও এটি খুবই কঠিন”।
বিজয়ীরা ভুল করলে স্বীকার করেন,“ভুলটা আমারই”, বিজিতরা ভুল করলে বলেন “এটা আমার দোষ নয়।”
বিজয়ীরা দায়িত্ব গ্রহণ করেন, বিজিতরা প্রতিশ্র“তি দেন।
বিজয়ীরা বলেন “আমি অবশ্যই কিছু কবর”, বিজিতরা বলেন, “কিছু করা উচিত”।
বিজয়ী ব্যক্তি দলের একজন সদস্যরূপে কাজ করেন, বিজিত ব্যক্তি দলের তেকে পৃথক একজন হয়ে কাজ করেন।
বিজয়ীরা প্রাপ্তির প্রতি নজর দেন, বিজিতরা ক্ষতির দিকে নজর দেন।
বিজয়ীরা সম্ভাবনা বিচার করেন, বিজিতরা সমস্যা বিচার করেন।
বিজয়ীরা জয়ে বিশ্বাস করেন, বিজিতরা ভাবেন জয়ী হলেও অন্য একজনের পরাজয় হবে।
বিজয়ীরা ক্ষমতাও সম্ভবনা দেখেন, বিজিতরা দেখেন অতীত।
বিজয়ীরা থার্মোষ্টাট যন্ত্রের ন্যায় উষ্ণতা নিয়ন্ত্রন করে, বিজিতরা থার্মোমিটারের ন্যায় উষ্ণতা মাপে।
বিজয়ীরা বিবেচনা করে কথা বলে, বিজিতরা যা মনে করে তাই বলে।
বিজয়ীরা কঠিন তর্কে মোলায়েম বাক্য ব্যবহার করে, বিজিতরা সহজ বিতর্কে কঠিন বাক্য ব্যবহার করে।
বিজয়ীরা মূল্যবোধের ক্ষেত্রে দৃঢ়, কিন্তু সামান্য ব্যাপারে আপস করেন।
বিজিতরা মূল্যবোধের ক্ষেত্রে আপস করেন, কিন্তু সামান্য বিষয়ে দৃঢ় হন।
বিজয়ীরা সহমর্মিতার দর্শন অনুসরণ করেন, এবং বলেন, “যা তুমি নিজের ক্ষেত্রে করা পছন্দ কর না, তা অপরের ক্ষেত্রেও করবে না” বিজিতরা এই নীতি অনুসরণ করেন, “তোমার প্রতি কঠোর আচরন করার আগেই তুমি অপরের প্রতি সেই আচরণ কর”।
বিজয়ীরা ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন, বিজিতরা ঘটনা ঘটতে দেন।
বিজয়ীরা জয়ের পরিকল্পনা করে ও প্রস্তুতি নেয়, প্রস্তুতিই তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ।
বিজয়ী হওয়ার কার্যকর পদক্ষেপঃ
যে আটটি পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে সেগুলি সংক্ষেপে বিবৃত করে পরিচ্ছেদ শেষ করা যাক।
১.একজন ভালো সন্ধানকারী হোন।
২.কাজটি এখনই সম্পন্ন করার অভ্যাস তৈরি করুন।
৩.কৃতজ্ঞ হওয়ার মানসিকতা তৈরি করুন।
৪.নিরবচ্ছিন্ন শিক্ষার কার্যক্রম গ্রহন করুন।
৫.ইতিবাচক আত্নমর্যাদাবোধ তৈরি করুন।
৬.নেতিবাচক প্রভাব থেকে দূরে থাকুন।
৭.যে কাজ করতে হবে তার প্রতি ভালোবাসার মনোভাব তৈরি করুন।
৮.ইতিবাচক চিন্তা ও কাজের মধ্য দিয়ে দিনটা শুরু করুন।
(চলবে)
টাইপকারক স্রোত
শিব খেরা-তুমিও জিতবে ১
বিজয়ীরা সব সময় প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন, বিজিতরা প্রশ্নের সমস্যা নিয়ে ব্যস্ত ।
বিজয়ীদের একটি কার্যক্রম থাকে, বিজিতদের থাকে সর্ববিষয়েই অজুহাত।
বিজয়ীরা বলেন, “তোমার হয়ে কাজটা করে দিচ্ছি”, বিজিতরা বলেন ‘এটা আমার কাজ নয়’।
বিজয়ীরা প্রতি সমস্যার একটা সমাধান দেখতে পান, বিজিতরা প্রতি সমাধানে একটি সমস্যা দেখেন।
বিজয়ীরা বলেন, “কাজটি কঠিন, কিন্তু করা সম্ভাব”, বিজিতরা বলেন, “কাজটি করা গেলেও এটি খুবই কঠিন”।
বিজয়ীরা ভুল করলে স্বীকার করেন,“ভুলটা আমারই”, বিজিতরা ভুল করলে বলেন “এটা আমার দোষ নয়।”
বিজয়ীরা দায়িত্ব গ্রহণ করেন, বিজিতরা প্রতিশ্র“তি দেন।
বিজয়ীরা বলেন “আমি অবশ্যই কিছু কবর”, বিজিতরা বলেন, “কিছু করা উচিত”।
বিজয়ী ব্যক্তি দলের একজন সদস্যরূপে কাজ করেন, বিজিত ব্যক্তি দলের তেকে পৃথক একজন হয়ে কাজ করেন।
বিজয়ীরা প্রাপ্তির প্রতি নজর দেন, বিজিতরা ক্ষতির দিকে নজর দেন।
বিজয়ীরা সম্ভাবনা বিচার করেন, বিজিতরা সমস্যা বিচার করেন।
বিজয়ীরা জয়ে বিশ্বাস করেন, বিজিতরা ভাবেন জয়ী হলেও অন্য একজনের পরাজয় হবে।
বিজয়ীরা ক্ষমতাও সম্ভবনা দেখেন, বিজিতরা দেখেন অতীত।
বিজয়ীরা থার্মোষ্টাট যন্ত্রের ন্যায় উষ্ণতা নিয়ন্ত্রন করে, বিজিতরা থার্মোমিটারের ন্যায় উষ্ণতা মাপে।
বিজয়ীরা বিবেচনা করে কথা বলে, বিজিতরা যা মনে করে তাই বলে।
বিজয়ীরা কঠিন তর্কে মোলায়েম বাক্য ব্যবহার করে, বিজিতরা সহজ বিতর্কে কঠিন বাক্য ব্যবহার করে।
বিজয়ীরা মূল্যবোধের ক্ষেত্রে দৃঢ়, কিন্তু সামান্য ব্যাপারে আপস করেন।
বিজিতরা মূল্যবোধের ক্ষেত্রে আপস করেন, কিন্তু সামান্য বিষয়ে দৃঢ় হন।
বিজয়ীরা সহমর্মিতার দর্শন অনুসরণ করেন, এবং বলেন, “যা তুমি নিজের ক্ষেত্রে করা পছন্দ কর না, তা অপরের ক্ষেত্রেও করবে না” বিজিতরা এই নীতি অনুসরণ করেন, “তোমার প্রতি কঠোর আচরন করার আগেই তুমি অপরের প্রতি সেই আচরণ কর”।
বিজয়ীরা ঘটনা ঘটিয়ে থাকেন, বিজিতরা ঘটনা ঘটতে দেন।
বিজয়ীরা জয়ের পরিকল্পনা করে ও প্রস্তুতি নেয়, প্রস্তুতিই তাদের নিকট গুরুত্বপূর্ণ।
বিজয়ী হওয়ার কার্যকর পদক্ষেপঃ
যে আটটি পদক্ষেপের কথা বলা হয়েছে সেগুলি সংক্ষেপে বিবৃত করে পরিচ্ছেদ শেষ করা যাক।
১.একজন ভালো সন্ধানকারী হোন।
২.কাজটি এখনই সম্পন্ন করার অভ্যাস তৈরি করুন।
৩.কৃতজ্ঞ হওয়ার মানসিকতা তৈরি করুন।
৪.নিরবচ্ছিন্ন শিক্ষার কার্যক্রম গ্রহন করুন।
৫.ইতিবাচক আত্নমর্যাদাবোধ তৈরি করুন।
৬.নেতিবাচক প্রভাব থেকে দূরে থাকুন।
৭.যে কাজ করতে হবে তার প্রতি ভালোবাসার মনোভাব তৈরি করুন।
৮.ইতিবাচক চিন্তা ও কাজের মধ্য দিয়ে দিনটা শুরু করুন।
(চলবে)
টাইপকারক স্রোত
শিব খেরা-তুমিও জিতবে ১
No comments